Posts

Showing posts from February, 2023

পেরেশানি থেকে মুক্তির দোয়া

 পেরেশানি থেকে মুক্তির দোয়া ইবনে জারির তাবারি রহ. একটি মরফু হাদিসে নকল করেন, আল্লাহর একটি নাম আছে, যে নামটি নিয়ে কেউ দোয়া করলে তা কবূল করা হয়, এবং এই নামের উছিলায় কিছু চাওয়া হলে তা দেয়া হয়, তা হলো দোয়ায়ে ইউনুস। পেরেশানি থেকে মুক্তির দোয়া ফজিলত ১. হজরত সা’দ ইবনে আবি ওক্কাস রা. রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে মরফু সূত্রে বর্ণনা করেন যে, মাছের পেটে থাকা অবস্থায় হজরত ইউনুস আলাইহিস সালামের দোয়া ছিল, লা-ইলাহা ইল্লা….। যে কোনো প্রয়োজনে কোনো মুসলমান যদি এই দোয়া পড়ে তার প্রতিপালককে ডাকে তাহলে অব্যশই আল্লাহ তায়ালা তার ডাকে সাড়া দেবেন। [তিরমিজি-৩৫০৫, সুনানে কাবুরা-১০৪৯২, মুসনাদে আহমদ-১৪২ ও রূহুল মাআনি-৮/১০৯] ২. হজরত ইবনে আবি হাতেম রহ. নকল করেন যে কোনো ব্যক্তি দোয়ায়ে ইউনুস পড়ে দোয়া করলে সে দোয়া কবূল করা হয়। কারণ এ আয়াতের শেষে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, وكذلك ننجى المؤمنين অর্থাৎ এভাবেই আমি মুমিনদেরকে মুক্তি দিয়ে থাকি। ৩. ইবনে জারির তাবারি রহ. একটি মরফু হাদিসে নকল করেন, আল্লাহর একটি নাম আছে, যে নামটি নিয়ে কেউ দোয়া করলে তা কবূল করা হয়, এবং এই নামের উছিলায় কিছু চা

আকিদা শব্দের অর্থ কি?আকিদা অর্থ কি

আকিদা শব্দের অর্থ কি?আকিদা অর্থ কি আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু আশা করি বন্ধুরা আপনারা সবাই ভালো আছেন তো বন্ধুরা আজকে আমার এই আর্টিকেলে আলোচনা করব আকিদা শব্দের অর্থ কি আকিদা শব্দের অর্থ কি?আকিদা অর্থ কি আকিদা শব্দের অর্থ কি আকিদা শব্দের অর্থ হলো বিশ্বাস করা আকিদা একটি আরবি শব্দ। আরবিতে বহুবচন শব্দ ''আকাইদ''হতে আকিদা এক বচন শব্দটির উৎপত্তি আকাইদ শব্দের আরবি আভিধানিক অর্থ হলো বিশ্বাসমালা।  আকিদা মানুষ যে বিশ্বাস দৃঢ়ভাবে লালন করে এবং যা দ্বারা সে পরিচালিত হয়, তাই আকিদা।  আকিদার সূচনা: আল্লাহ বলেন,  ﴿ سَنُرِيهِمۡ ءَايَٰتِنَا فِي ٱلۡأٓفَاقِ وَفِيٓ أَنفُسِهِمۡ حَتَّىٰ يَتَبَيَّنَ لَهُمۡ أَنَّهُ ٱلۡحَقُّۗ أَوَ لَمۡ يَكۡفِ بِرَبِّكَ أَنَّهُۥ عَلَىٰ كُلِّ شَيۡءٖ شَهِيدٌ ٥٣ أَلَآ إِنَّهُمۡ فِي مِرۡيَةٖ مِّن لِّقَآءِ رَبِّهِمۡۗ أَلَآ إِنَّهُۥ بِكُلِّ شَيۡءٖ مُّحِيطُۢ ٥٤ ﴾ [فصلت: ٥٣، ٥٤]    “বিশ্বজগতের প্রান্তদেশে ও তাদের নিজেদের মধ্যে আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী দেখাব যাতে তাদের কাছে এ বিশ্বাস ও আকিদা সুস্পষ্ট হয় যে, এ কুরআন সত্য; তোমার রবের জন্য এটাই য

ঋণ থেকে মুক্তির দোয়া

 ঋণ থেকে মুক্তির দোয়া আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু আশা করি বন্ধুরা আপনারা সকলেই ভাল আছেন তো বন্ধুরা আজকে আপনাদের সামনে এই আর্টিকেলে আলোচনা করব ঋণ থেকে মুক্তির দোয়া তোর চলুন আলোচনা করা যাক ঋণ থেকে মুক্তির দোয়া «اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ، وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكِ عَمَّنْ سِوَاكَ». উচ্চারণ- আল্লা-হুম্মাকফিনী বিহালা-লিকা ‘আন হারা-মিকা ওয়া আগনিনী বিফাদ্বলিকা ‘আম্মান সিওয়া-ক। অর্থ- “হে আল্লাহ! আপনি আমাকে আপনার হালাল দ্বারা পরিতুষ্ট করে আপনার হারাম থেকে ফিরিয়ে রাখুন এবং আপনার অনুগ্রহ দ্বারা আপনি ছাড়া অন্য সকলের থেকে আমাকে অমুখাপেক্ষী করে দিন।” «اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْبُخْلِ وَالْجُبْنِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ». উচ্চারণ- আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘উযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল-‘আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিনাল-বুখলি ওয়াল-জুবনি, ওয়া আ‘ঊযু বিকা মিন দ্বালা‘য়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিজা-ল। অর্থ- “হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার আশ্রয় নিচ্ছি দুশ্চিন্তা ও

হাঁচির দোয়া - হাঁচির জবাব - হাঁচির নানা উপকারিতা

হাঁচির দোয়া - হাঁচির জবাব - হাঁচির নানা উপকারিতা আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু আশা করি বন্ধুরা আপনারা আশা করি ভাল আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে ভালো আছি তো বন্ধুরা আমরা এখনো অনেকেই আছি হাঁচির দোয়া বলতে পারিনা আবার কেউ কেউ আসে হাঁচির যে দোয়া আছে সেটাও জানি না আবার অনেকেই আছে জানি কিন্তু দোয়াটি বলতে পারেনা তাই বন্ধুরা আজকে আমার এই আর্টিকেলে আলোচনা করব হাঁচির দোয়া। তোমাদের কেউ হাঁচি দিলে বলবে الْحَمْدُ لِلَّهِ উচ্চারণ- আলহামদু লিল্লা-হি অর্থ- “সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌র” হাঁচির দোয়া - হাঁচির জবাব হাঁচির জবাব তার মুসলিম ভাই বা সাথী যেন অবশ্যই বলে يَرْحَمُكَ اللَّهُ উচ্চারণ- ইয়ারহামুকাল্লা-হ “আল্লাহ আপনাকে রহমত করুন”। যখন তাকে ইয়ারহামুকাল্লাহ বলা হয় ,তখন হাঁচিদাতা যেন তার উত্তরে বলে يَهْدِيكُمُ اللَّهُ وَيُصْلِحُ بَالَكُمْ উচ্চারণ- ইয়াহ্‌দীকুমুল্লা-হু ওয়া ইউসলিহু বা-লাকুম অর্থ- “আল্লাহ আপনাদেরকে সৎপথ প্রদর্শন করুন এবং আপনাদের অবস্থা উন্নত করুন।” হাঁচির নানা উপকারিতা সাধারণত বাতাসে উড়ে বেড়ানো বিভিন্ন জীবাণু, ধুলা, পরাগরেণু ইত্যাদি যাতে মানুষের দেহে

রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বাংলা

রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বাংলা আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ আশা করি বন্ধুরা আপনারা সকলেই ভাল আছেন তো বন্ধুরা আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকে আমার এয়ার টিকেট আলোচনা করব রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া আমরা এখনো অনেকেই আছি রোজা রাখি কিন্তু রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বলতে পারি না। তাদের জন্য আমার এই আর্টিকেল তো বন্ধুরা চলুন আলোচনা করা যাক সকল মোমিন মুসলমান রোজাদার ব্যক্তিদের সুবিধার্থে সেহেরি ও ইফতারের দোয়াটি নিচে দেয়া হলো- রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বাংলা রোজার নিয়ত نويت ان اصوم غدا من شهر رمضان المبارك فرضا لك ياالله فتقبل منى انك انت السميع العليم. বাংলায় উচ্চারণ: নাওয়াইতু আন আছুমা গাদাম মিন শাহরি রামাদানাল মুবারাকি, ফারদ্বাল্লাকা ইয়া আল্লাহ ফাতাকাব্বাল মিন্নী ইন্নাকা আনতাস সামীউল আলীম। বাংলায় অর্থ: হে আল্লাহ পাক! আপনার সন্তুষ্টির জন্য আগামীকালের রমাদ্বান শরীফ-এর ফরয রোযা রাখার নিয়ত করছি। আমার তরফ থেকে আপনি তা কবুল করুন। নিশ্চয়ই আপনি সর্বশ্রোতা , সর্বজ্ঞাত। কেউ যদি ছুবহি ছাদিক্বের পূর্বে নিয়ত করতে ভুলে যায় তাহলে তাকে দ্বিপ্রহরের পূর্বে নিয়ত করতে হবে। তখন এভাব

পবিত্র কোরআনে মক্কা নগরীকে কি বলা হয়

 পবিত্র কোরআনে মক্কা নগরীকে কি বলা হয় আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু আশা করি বন্ধুরা আপনারা সকলেই ভাল আছেন আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব পবিত্র কোরআনে মক্কা নগরীকে কি বলা হয় পবিত্র কোরআনে মক্কা নগরীকে কি বলা হয় তো বন্ধুরা পবিত্র কুরআনে মক্কা নগরীকে উম্মুল কুরা বলা হয়।  মক্কাও নবীজির শহর : নবীজি (সা.)-এর শহর হিসেবে মদিনা পরিচিত হলেও পবিত্র কোরআনে মক্কাকে মহানবীর শহর হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘শপথ এই নগরীর, আর আপনি এই নগরীর অধিকারী।’ (সুরা : বালাদ, আয়াত : ১-২) এছাড়াও আল্লাহর রব্বুল আলামিন পবিত্র কুরআনের অনেক আয়াতে এই মক্কা নগরীকে অনেক সম্মান দিয়েছেন। আমরা এখনো অনেকেই আছি পবিত্র কুরআনে মক্কা নগরী কি বলা হয় জানিনা। আপনি যেখান থেকে ই আমার আর্টিকেলটি দেখছেন আপনি অন্যদেরকেও সুবিধা করে দেন এই আর্টিকেলটি আপনার ফেসবুকে বা টুইটারে শেয়ার করে দেন

মাখরাজ কাকে বলে - মাখরাজ শব্দের অর্থ কি - makhraj bangla

মাখরাজ কাকে বলে - মাখরাজ শব্দের অর্থ কি - makhraj bangla  আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু আশা করি বন্ধুরা আপনারা সকলেই ভাল আছেন। তো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের বলব মাখরাজ শব্দের অর্থ কি মাখরাজ কাকে বলে - মাখরাজ শব্দের অর্থ কি - makhraj bangla  মহারাজ শব্দের অর্থ কি মাখরাজ শব্দের অর্থ হল উচ্চারণের স্থান। অর্থাৎ আরবি হরফ উচ্চারণের স্থানকে মাখরাজ বলে। মাখরাজ কেন পরব তো বন্ধুরা আপনি যদি কোরআন শরীফ শুদ্ধভাবে পড়তে চান তাহলে আপনাকে মাকাররা শিখতে হবে। আর যদি আপনি মাখরাজ ভালোভাবে পড়তে পারেন তাহলে আপনি খুব সহজেই সহি শুদ্ধভাবে কোরআন শরীফ পড়তে পারবে ইনশাল্লাহ মাখরাজ কাকে বলে - মাখরাজ শব্দের অর্থ কি - makhraj bangla  মাখরাজ কয়টি তো বন্ধুরা মাখরাজ ১৭ টি মাখারা ১৭টি কুরআন সঠিক উচ্চারণে পড়তে না পারলে কুরআন অভিশাপ দেয়। তাই চলুন ধারাবাহিকভাবে তাজবীদ শিখি। এটা পড়ার পাশাপাশি অবশ্যই একজন ভালো হুজুরের সাথে বা যে ভালো পড়তে পারে তার সাথে বসে উচ্চারণ ঠিক করে নিলে ভালো হয়। আর মাখরার ১৭টি বিষয়ে আলোচনা করা হলো মাখরাজ কাকে বলে - মাখরাজ শব্দের অর্থ কি - makhraj bangla  মাখেরা ১৭টি ১নং মাখরাজ: হ

ওযুর ফরজ কয়টি? ওযু করার নিয়ম

ওযুর ফরজ কয়টি? ওযু করার নিয়ম ওযুর নিয়মাবলী অজুর হুকুম অজু করা হয়ত ফরজ অথবা মুস্তাহাব ক) তিন কারণে অজু ফরজ হয়ে থাকে ১- নামাজ আল্লাহ তাআলা বলেন, (يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓاْ إِذَا قُمۡتُمۡ إِلَى ٱلصَّلَوٰةِ فَٱغۡسِلُواْ وُجُوهَكُمۡ وَأَيۡدِيَكُمۡ إِلَى ٱلۡمَرَافِقِ وَٱمۡسَحُواْ بِرُءُوسِكُمۡ وَأَرۡجُلَكُمۡ إِلَى ٱلۡكَعۡبَيۡنِۚ ) {হে মুমিনগণ, যখন তোমরা সালাতে দন্ডায়মান হতে চাও, তখন তোমাদের মুখ ও কনুই পর্যন্ত হাত ধৌত কর, মাথা মাসেহ কর এবং টাখনু পর্যন্ত পা (ধৌত কর)।}[সূরা আল-মায়েদা : ৬] ২- কাবাঘরের তাওয়াফ কারণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঋতুবতী মহিলাকে বলেছেন, ‘তুমি পবিত্র হওয়ার আগে তাওয়াফ করবে না।’(বর্ণনায় বুখারী) ৩- আল-কুরআন স্পর্শ করা কারণ আল্লাহ তাআলা বলেছেন, (لَّا يَمَسُّهُۥٓ إِلَّا ٱلۡمُطَهَّرُونَ ) {পবিত্রগণ ব্যতীত কেউ তা স্পর্শ করে না।} [[আল ওয়াকিয়া: ৭৯]] ক) উল্লিখিত সময় ছাড়া অন্যসময়ে অজু করা মুস্তাহাব এর দলিল রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস,‘ঈমানদার ব্যক্তিই কেবল অজুর হেফাজত করে।’ (বর্ণনায় আহমাদ) সে হিসেবে নিম্নবর্ণিত জায়গাসমূহে অজু করা

Ayatul kursi bangla – আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ

Ayatul kursi bangla – আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ পবিত্র কুরআনে বিশেষ বিশেষ কিছু আয়াত ও সুরা রয়েছে, যা খুবই ফজিলতপূর্ণ। সেসব আয়াতের মধ্য থেকে ‘আয়াতুল কুরসি’ অন্যতম। আয়তুল কুরসিকে বলা হয় আল-কুরআনের শ্রেষ্ঠ আয়াত। এটি নিয়মিত আমল করলে শ্রেষ্ঠ নেয়ামত লাভ করা যায়। এ ব্যাপারে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। আয়াতুল কুরসি কী? আয়াতুল কুরসি কুরআনুল কারিমের সবচেয়ে বড় সূরা ‘সূরা আল-বাক্বারার ২৫৫ নং আয়াত’। যা সমগ্র কুরআনের সবচেয়ে বড় আয়াতও বটে। এ সূরার রয়েছে অনেক ফজিলত। এর ফজিলত সম্পর্কে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ওবাই ইবনে কা’বকে জিজ্ঞাস করলেন সবচেয়ে ফজিলত ও গুরুত্বপূর্ণ আয়াত কোনটি? ওবাই ইবনে কা’ব আরজ করলেন, সেটি হচ্ছে আয়াতুল কুরসি। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা সমর্থন করলেন এবং বললেন, হে আবুল মানজার! তোমাকে এ উত্তম জ্ঞানের জন্য ধন্যবাদ। (মুসনাদে আহমদ) হাদিসের ভাষায় আয়াতুল কুরসি পাঠের বিশেষ চার উদ্দেশ্য ১. হজরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে আয়াতুল