আকিদা শব্দের অর্থ কি?আকিদা অর্থ কি

আকিদা শব্দের অর্থ কি?আকিদা অর্থ কি

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু আশা করি বন্ধুরা আপনারা সবাই ভালো আছেন তো বন্ধুরা আজকে আমার এই আর্টিকেলে আলোচনা করব আকিদা শব্দের অর্থ কি

আকিদা শব্দের অর্থ কি?আকিদা অর্থ কি

আকিদা শব্দের অর্থ কি

আকিদা শব্দের অর্থ হলো বিশ্বাস করা আকিদা একটি আরবি শব্দ। আরবিতে বহুবচন শব্দ ''আকাইদ''হতে আকিদা এক বচন শব্দটির উৎপত্তি আকাইদ শব্দের আরবি আভিধানিক অর্থ হলো বিশ্বাসমালা। 

আকিদা

মানুষ যে বিশ্বাস দৃঢ়ভাবে লালন করে এবং যা দ্বারা সে পরিচালিত হয়, তাই আকিদা। 

আকিদার সূচনা: আল্লাহ বলেন, 

﴿ سَنُرِيهِمۡ ءَايَٰتِنَا فِي ٱلۡأٓفَاقِ وَفِيٓ أَنفُسِهِمۡ حَتَّىٰ يَتَبَيَّنَ لَهُمۡ أَنَّهُ ٱلۡحَقُّۗ أَوَ لَمۡ يَكۡفِ بِرَبِّكَ أَنَّهُۥ عَلَىٰ كُلِّ شَيۡءٖ شَهِيدٌ ٥٣ أَلَآ إِنَّهُمۡ فِي مِرۡيَةٖ مِّن لِّقَآءِ رَبِّهِمۡۗ أَلَآ إِنَّهُۥ بِكُلِّ شَيۡءٖ مُّحِيطُۢ ٥٤ ﴾ [فصلت: ٥٣، ٥٤]   

“বিশ্বজগতের প্রান্তদেশে ও তাদের নিজেদের মধ্যে আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী দেখাব যাতে তাদের কাছে এ বিশ্বাস ও আকিদা সুস্পষ্ট হয় যে, এ কুরআন সত্য; তোমার রবের জন্য এটাই যথেষ্ট নয় কি যে, তিনি সকল বিষয়ে সাক্ষী?” [সূরা হা-মীম আস-সাজদাহ, আয়াত: ৫৩] মূলত পার্থিব জগত, এর চাহিদা ও প্রয়োজন-ই মানুষের ভেতর আকিদার জনক। প্রতিদিন সে নিজস্ব কর্ম ও কর্তব্য সাধনে আকিদার সম্মুখীন হয়। তার সমস্ত চেষ্টা, সকল সাধনা, সমূহ অভিপ্রায় উন্মুখ থাকে এক অদৃশ্য সত্তার কৃপার তরে। তার নিকট-ই সে স্বীয় কর্মের প্রতিদান কামনা করে। যেমন, ব্যবসায়ী মূলধন বিনিয়োগ করে লাভের জন্য, অসুস্থ ব্যক্তি চিকিৎসা গ্রহণ করে সুস্থতার জন্য, কৃষক বীজ বপন করে ফসলের জন্য এক অদৃশ্য সত্তার প্রতি ভরসা করে। তদ্রূপ সকল মুখাপেক্ষী ও পরনির্ভরশীল ব্যক্তি-ই আশা-ভরসার জন্য এক মহান সত্তা তথা আল্লাহর অনুগ্রহে বিশ্বাসী। কারণ, যা সে কামনা করে তা অর্জন করতে পারে না, আবার যার থেকে পলায়ন করে সেই তাকে আক্রমণ করে।[1]  

মানুষের অক্ষমতার আরো উদাহরণ, মানুষ শান্তি, নিরাপদ ও পরস্পর মিল মহব্বতে বাস করতে চাইলেও পারে না, পাহাড় সম বাধা আর সমুদ্রের সারি সারি ঢেউয়ের ন্যায় জটিলতা এসে হাযির হয়।[2] মানুষের সবচেয়ে বড় অক্ষমতার প্রমাণ স্বীয় মন ও সত্তার সাথে বৈরিতা।[3] তবে আল্লাহ মুমিনদের ওপর খাস রহমত তথা শান্তি অবতীর্ণ করেন।[4] এসব ব্যাপার ও বিষয়বস্তু মানুষের ক্ষমতার বাইরে, সাধ্যের অতীত, আর এখানেই আল্লাহর পরিচয়। ফলে স্বভাবত মানুষ আল্লাহর অস্তিত্বে বিশ্বাসী। এটা-ই তার প্রকৃতিগত ও স্বভাবসিদ্ধ।   

নৃবিজ্ঞান ও নৃতত্ত্ব বিদ্যা প্রমাণ করেছে, মানুষের জ্ঞান; আংশিক, সামান্য, সাময়িক ও ক্ষণস্থায়ী। তার জ্ঞান কষ্টার্জিত, অভিজ্ঞতালব্ধ। পূর্বে ছিল না, হালেও অনিশ্চিত, আজীবনও বিদ্যমান থাকবে না। যে কোনো দুর্ঘটনা ও বিপদে নিঃশেষ হয়ে যাওয়া স্বাভাবিক। যেমন পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের বিকলত্ব, স্মৃতি শক্তির লোপ, দূরত্ব ও সীমাবদ্ধতায় আংশিক কিংবা পূর্ণ জ্ঞান অর্জনে অক্ষমতা। দূরের জিনিস দেখা যায় না, দূরের শব্দ শুনা যায় না। আবার সামনে কিংবা শরীরযুক্ত না-হলেও দেখা যায় না। শরীর ও আকৃতির মাধ্যমে সামান্য জ্ঞান লাভ করা যায় মাত্র।[5] 

মানব প্রকৃতির সর্বপ্রথম আকিদা:  

আকিদা ও তার সূচনা নিয়ে দীর্ঘ গবেষণায় প্রতীয়মান; তাওহীদ তথা একত্ববাদের আকিদাই মানব প্রকৃতির সর্বপ্রথম আকিদা, পরবর্তীতে শির্কের জন্ম হয়। এ জগতে সর্বপ্রথম বসবাসকারী মানব আদম আলাইহিস সালাম। তিনি ছিলেন আল্লাহর প্রেরিত নবী।[6]  

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “তোমরা সকলে আদম থেকে, আর আদম মাটি থেকে।”[7]  

আল্লাহ তখনই নবী-রাসূলদের প্রেরণ করেছেন, যখন মানব সমাজে বিচ্যুতি ঘটেছে, নৈতিক পতন এসেছে, যখন তারা নিজদের সৃষ্ট বস্তুর ইবাদত ও পূঁজা-অর্চনায় মগ্ন হয়েছে। যেমন, সূর্যের ইবাদত, কারণ সে নিয়মানুবর্তিতা বজায় রেখে সর্বদা উদিত হয়, এর দ্বারা তারা উপকৃত হয়। এখনো পর্যন্ত জাপানীদের কাছে ‘মিকাদু’ সম্মানের পাত্র। তাদের বিশ্বাস, সে ‘সূর্য নামে’র প্রভুর প্রতিকৃতি। তদ্রূপ আসমান: কারণ সে চন্দ্র, সূর্য ও তারকা অন্তর্ভুক্ত করে রেখেছে, সেখান থেকে বারিবর্ষণ হয়। অনুরূপ জমিন: কারণ, সে শষ্যাদি উৎপন্ন করে, মানুষ তার বুকেই বাস করে।[8]  

তদ্রূপ মানুষ এক সময় পিতার উপাসনা করেছে: কারণ, সে দুনিয়ায় আসার মাধ্যম, শক্তির আধার। আরেকটু অগ্রসর হয়ে গোত্রপতির উপাসনা শুরু করেছে। কারণ, সে সমাজপতি, তার ক্ষমতাই বেশি, তার শক্তিই প্রবল। যেমন, আদি মিসরবাসীরা ফির‘আউনের ইবাদত করেছে।[9] বর্তমান যুগেও জাপানের রাজা তার সম্প্রদায়ের বৃহৎ সংখ্যার উপাস্য।[10] 

আকিদা শব্দের অর্থ কি?আকিদা অর্থ কি

আকিদার ধারক: 

নাজমুদ্দিন বাগদাদি বলেন, জগৎ তিন প্রকার:  

১. শুধু জ্ঞান ও বোধশক্তি সম্পন্ন জগৎ; যেমন ফিরিশতা।  

২. শুধু প্রবৃত্তি ও কামুকতা সম্পন্ন জগৎ; যেমন পশু ও চতুষ্পদ প্রাণী।  

৩. উভয়ের সমন্বয় তথা বোধশক্তি ও প্রবৃত্তি সম্পন্ন জগৎ; যেমন মানব ও জিন্ন।  

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীভুক্ত জগতের স্বীয় স্বার্থ ও অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য কোনো ত্যাগ, কুরবানি ও পরিশ্রমের প্রয়োজন হয় না। তারা নিজস্ব সিদ্ধান্ত, কর্তব্য ও চাহিদা মেটাতে কিংকর্তব্যবিমূঢ় কিংবা দোদুল্যমন হয় না। শারীরিক চাহিদা পূরণে কোথাও বিবেক বাধা দেয় না। আবার বিবেকের কর্তব্য সাধনে শারীরিক প্রয়োজন পিছুটান দেয় না। কারণ, প্রথম শ্রেণিভুক্ত জগতের ভেতর জ্ঞান ও বোধের সাথে বিরোধ সাধে এমন কোনো প্রবৃত্তি নেই। দ্বিতীয় শ্রেণিভুক্ত জগতের ভেতর প্রবৃত্তির সাথে বাধসাধে এমন কোনো অনুভূতি নেই। হ্যাঁ, টানাপোড়েন ও দ্বিমুখী দ্বন্দ্বের শিকার হয় মানব ও জিন্ন জাতি। প্রবৃত্তির স্বার্থে বার বার দংশন করে বিবেক; নিয়ন্ত্রিত হওয়ার উপদেশ দেয়, বৈধ-অবৈধ বিবেচনার দীক্ষা দেয়। কঠোরভাবে ধিক্কার জানায় স্বেচ্ছাচারিতাকে। আবার বিবেক তথা আত্মার কর্তব্য সাধনে বার বার প্রবৃত্তির চাহিদা ও প্রয়োজন উঁকি মারে, পিছু টান দেয়। বাধাগ্রস্ত করে তার একাগ্রতা ও নিরবচ্ছিন্নতা। উভয় প্রয়োজন-ই মানব মনে ও জিন্ন উপলব্ধিতে অঘোষিত, অযাচিত, দ্বন্দ্ব-সংঘাতের সৃষ্টি করে। কারণ, বিবেক ও প্রবৃত্তি বিপরীত মুখি গতি ও প্রকৃতিতে চলমান। জয়ী হয় কখনো প্রবৃত্তি কখনো বিবেক। একটি আরেকটির বিপরীত। বিবেক, বুদ্ধি ও বোধ এবং শারীরিক, জৈবিক ও পার্থিব চাহিদার মাঝে সমঝোতা, সমন্বয় ও প্রয়োজন যথাযথ মূল্যায়ন করে সামনে অগ্রসরমান ব্যক্তি-ই প্রকৃত বিশ্বাস তথা ইসলামি আকিদার যথাযোগ্য ও উপযুক্ত। এর বিপরীতে জৈবিক চাহিদা ও প্রবৃত্তির অনুসরণে অন্ধ ও পরিচালিত ব্যক্তি পশুবৎ, পার্থিব জগতের শান্তি সৃঙ্খলার জন্য হুমকি। যেমন, অধুনিক বিশ্বের পাশ্চাত্য জগৎ। আবার নিরেট আত্মার খোরাক ও বিবেচনায় মগ্ন ব্যক্তি অথর্ব, অপাংক্তেয় ও পৃথিবীর অযোগ্য। যেমন বৌদ্ধ ও হিন্দু সম্প্রদায়ের যোগীবৃন্দ।[11] 

আত্মা ও প্রবৃত্তির মাঝে সমন্বয়ে সক্ষম, প্রকৃতি দেখে ভালো-মন্দ বিবেচনা করার যোগ্য ও তা থেকে উপকৃত সত্তা তথা মানব ও জিন্ন জাতি-ই ইসলামি আকিদার ধারক হতে সক্ষম। ইসলামের লক্ষ্য এরাই। এরাই প্রকৃতি নিয়ে গবেষণা করার যোগ্যতা রাখে। আর তাই কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় বলা হয়েছে বিবেকবান, বিশ্বাসী, আলেম, ঈমানদার, গবেষক ও উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য এতে নিদর্শন রয়েছে।[12] অন্যত্র আল্লাহ বলেন, 

﴿إِنَّ فِي خَلۡقِ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ وَٱخۡتِلَٰفِ ٱلَّيۡلِ وَٱلنَّهَارِ لَأٓيَٰتٖ لِّأُوْلِي ٱلۡأَلۡبَٰبِ ١٩٠ ٱلَّذِينَ يَذۡكُرُونَ ٱللَّهَ قِيَٰمٗا وَقُعُودٗا وَعَلَىٰ جُنُوبِهِمۡ وَيَتَفَكَّرُونَ فِي خَلۡقِ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ رَبَّنَا مَا خَلَقۡتَ هَٰذَا بَٰطِلٗا سُبۡحَٰنَكَ فَقِنَا عَذَابَ ٱلنَّارِ ١٩١﴾ [ال عمران: ١٩٠، ١٩١]   

“নিশ্চয় আসমান-জমিন সৃষ্টি ও রাত-দিন পরিবর্তনের ভেতর শিক্ষনীয় আলামত রয়েছে জ্ঞানীদের জন্য, যারা বসতে, শুতে এবং কাতশুয়েও আল্লাহর স্মরণ করে, এসব নিয়ে চিন্তা করতে করতে বলে উঠে, হে আমাদের প্রভু তুমি এ গুলো অযথা সৃষ্টি কর নি। তুমি পবিত্র, আমাদের জাহান্নামের শাস্তি থেকে পরিত্রান দান কর।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৯০–১৯১] আল্লাহ যাকে ইচ্ছে গবেষণার তাওফীক দেন, উপকৃত জ্ঞান দান করেন।[13] 

[1] ‌আল্লাহ বলেন, “মানুষ যা চায়, তা-কি সে পায়? (না-পায় না; জেনে রাখ) পূর্বাপর সমস্ত মঙ্গলই আল্লাহর হাতে।” [সূরা আন-নাজম, আয়াত: ২৪-২৫] 

[2] আল্লাহ বলেন, “তোমরা আল্লাহর নি‘আমতরাজির কথা স্মরণ কর, তোমরা ছিলে পরস্পর শত্রু; আল্লাহ তোমাদের অন্তরসমূহকে মিলিয়ে দিয়েছেন।” [সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ১০৩] 

[3] আল্লাহ বলেন, “জেনে রাখ, আল্লাহ বান্দা ও তার অন্তরের মাঝে প্রতিবন্দক সেজে যান।” [সূরা আল-আনফাল, আয়াত: ২৪] 

[4] আল্লাহ বলেন, “আল্লাহ স্বীয় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও মুমিনদের ওপর শান্তি অবতীর্ণ করেছেন।” [সূরা আত-তাওবা, আয়াত: ২৬] 

[5] আল-ওশী‘আহ ফী নাকদি আকাইদিশ শী‘আহ, পৃ.১২-১৩, লাহোর, পাকিস্তান, ১৪০৩ হি. ১৯৮৩। অনুরূপ আল-ইসলাম ওয়াল আদইয়ান: দেরাসাহ মুকারানা: ৪৮, ড. মুস্তাফা হিলমি 

[6] আল্লাহ বলেন, “স্মরণ কর, যখন তোমার প্রভু বলেছিলেন, আমি দুনিয়াতে প্রতিনিধি প্রেরণ করব।” [সূরা আল-বাকারাহ, আয়াত: ৩০] তিনি-ই আদম আলাইহিস সালাম, প্রথম নবী। মানব হিসেবে দুনিয়াতে সর্বপ্রথম তিনিই বসবাস আরম্ভ করেন। 

[7] আবু দাউদ, ৫১১৬।  

[8] ঈমান বিল গায়েব: বাসসাম সালামাহ, মাকতাবাতুল মানার, জর্দান। পৃ. ৪৪, প্রকাশনা: ১৪০৩ হি. ১৯৮৩ খৃ.। 

[9] আল্লাহ বলেন, “ফির‘আউন তার সম্প্রদায়ের সকলকে সমবেত করে সজোরে ঘোষণা দিল, আমি-ই তোমাদের প্রধান ও বড় প্রভু।” [সূরা আন-নাজিআত, আয়াত: ২৩-২৪] 

[10] আহমাদ আব্দুল গফুর আল-আত্তার, আদ-দিয়ানাত ওয়াল আকায়েদ ফী মুখতালাফিল ‘উসূর’, পৃ. ৭২-৭৩।  

[11] [টিকা: আল-ইসলাম ওয়াল আদইয়ান, দেরাসাহ মুকারানা (ইসলাম ও অন্যান্য ধর্ম একটি তুলনামূলক গবেষণা): পৃ. ৯, ড. মুস্তফা হেলমি, ইসলামি শিক্ষা বিভাগের প্রধান, দারুল উলুম কলেজ, কায়রো ইউনিভার্সিটি। প্রথম প্রকাশনা: ২০০৫ ইং ১৪২৬ হি. দার ইবন জাওযী, আল-কাহেরা।] 

[12] আল্লাহ বলেন, “নিশ্চয় এতে নিদর্শন রয়েছে বিবেকবানদের জন্য।” [সূরা আর-রূম, আয়াত: ২৪] “বিশ্বাসীদের জন্য।” [সূরা আল-জাছিয়া, আয়াত: ৪] “আলেমদের জন্য।” [সূরা আর-রূম, আয়াত: ২২] “ঈমানদারদের জন্য।” [সূরা আর-রূম, আয়াত: ৩৭] “গবেষকদের জন্য।” [সূরা আন-নাহাল: ১১] “উপদেশ গ্রহণকারীদের জন্য।” [সূরা আন-নাহাল, আয়াত: ১৩] 

[13] আল্লাহ তা‘আলা বলেন, “আল্লাহ যাকে ইচ্ছে জ্ঞান দান করেন, আর যাকে জ্ঞান দান করা হয়, মূলত তাকে প্রচুর কল্যাণ প্রদান করা হয়। কারণ, একমাত্র জ্ঞানী ব্যক্তিরাই হিতোপদেশ গ্রহণ করে।” বাকারা: (২৬৯)

আরো পড়ুন


Comments

Popular posts from this blog

Ayatul kursi bangla – আয়াতুল কুরসি বাংলা উচ্চারণ

মাখরাজ কাকে বলে - মাখরাজ শব্দের অর্থ কি - makhraj bangla

রোজার নিয়ত ও ইফতারের দোয়া বাংলা